নিমতলী, চুড়িহাট্টা ও বনানীর পর বেইলি লোড-- ঘন বসতিপূর্ণ পুরানো ঢাকা থেকে শুরু করে মেগাসিটি ঢাকা, একের পর এক লকলকে আগুনের শিখায় পুড়ছে শত প্রাণ, চিরদিনের মতো পঙ্গু হয়ে যাচ্ছেন অনেকে। সম্পদের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি তো আছেই। তাহলে এতোসব উন্নয়নের ফিরিস্তি কি কেবলই কথামালার রাজনীতি? অগ্নি-দুর্ঘটনা থেকে নাগরিকের সুরক্ষা নেই? ... ...
হঠাৎ একদিন সেই আলেয়া বু’কে লইয়া বাড়ির বড়রা রূদ্ধদ্বার বৈঠকে বসিলেন। হাত পাখার ডাঁটি দিয়া সে বেচারাকে খানিক মারধোর করা হইল। ভাতের সন্ধানে পাষানপুরিতে আসা ফর্সাপানা গাঁয়ের মেয়ে, আমাদের আলেয়া বু’ ফোঁপাইয়া কাঁদিয়াছিল মাত্র। প্রতিবাদ করে নাই। তাহাকে আমার বাবা ডাক্তার-চিকিৎসা করাইয়াছিলেন। তবে শিগগিরই তাহাকে ছাড়াইয়া দেওয়া হইয়াছিল। ... ...
নতুন প্রজন্ম। রবীন্দ্রসদন চত্বর। ... ...
মানুষের সভ্য হওয়ার প্রথম নিদর্শন আগুন জ্বালাতে শেখা বা চাকার আবিষ্কার বলে অধিকাংশই মনে করে৷ কিন্তু আমার মতে মানুষের অন্যান্য প্রানীর থেকে আলাদা হওয়ার আসল কারণ তাদের কল্পনাপ্রবণতা৷ নিজের পারিপার্শ্বিক নিয়ে চিন্তা, বিভিন্ন গল্পকথা প্রভৃতি তৈরি৷ তাই সাঁওতাল থেকে ভিল হয়ে গোণ্ড পৃথিবীর সমস্ত আদিম আদিবাসীরই রয়েছে নিজস্ব উপকথার সম্ভার৷ রামায়ণ, মহাভারত পড়তে গিয়ে আকৃষ্ট হই এই উপকথাগুলোর উপর৷ জোগাড় করতে শুরু করি উপকথা। ভাবলাম সেই উপকথাগুলোই এক এক করে শেয়ার করি সবার সাথে৷ ... ...
বার বার নিজেকে বোঝাই, আজীবন সারথি জয়ীকেও একই কথা বলি, মার মৃত্যুর জন্য ভেতরে ভেতরে আমরা প্রত্যেক ভাইবোন প্রস্তুত ছিলাম, জীবনের মতো মৃত্যুও অনিবার্য! তবু চোখ মুছলেও যেন কান্না মোছে না।... ... ...
অশ্লীলতা কাকে বলে তা আজও জানি না ... ...
সম্প্রতি মিয়ানমার বিভিন্নভাবে আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করে বাংলাদেশের সীমানা লঙ্ঘন করছে। এর প্রকৃতি থেকে পরিষ্কার যে এগুলো এক্সিডেন্টাল নয়। এর কারণ কী সেই ব্যাপারেই অনুসন্ধান করার চেষ্টা করা হয়েছে। ... ...
বাংলার বাইরে এখন ... ...
বাঙালি কবিদের জনপ্রিয়তা ... ...
দুই প্রার্থীর ভিতরে কে ভাল কে মন্দ সেই বিচার আমি করতে বসব না। করার যোগ্যতাও আমার নাই। আমি শুধু দেখলাম দুই প্রার্থীর ভিতরে একজন হচ্ছে হিন্দু আরেকজন মুসলিম। মুসলিম প্রার্থী ভূমিধ্বস জয় পেয়েছে। এই জয়ের পিছনে তিনি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন ধর্মকে! আমার কথা বলার জায়গা এখানেই। শুধু এই বার না, গতবারও এই দুইজনই প্রার্থী ছিলেন। গতবার আমি নিজে মাইকে শুনেছি বক্তা সরাসরি বলছে উনি হিন্দু মানুষ, তারে ভোট দিবেন? আমি হাঁটছিলাম, মাইকে এমন শুনে থমকে দাঁড়িয়ে গেছিলাম। এমন কথা কেউ বলতে পারে? ... ...
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে এতদিন একতরফা ভারতের আধিপত্য ছিল। এবার গ্রুপ পর্যায়ে তিন শূন্য গোলে হারায় ভারতকে বাংলাদেশ। পাকিস্তানকে হারায় আট শূন্য গোলে। সেমিতে ভুটান হারে আট শূন্য গোলে। ফাইনালে নেপাল হারে তিন এক গোলে। বাংলাদেশ অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়। এমন একতরফা খেলে টুর্নামেন্ট জিতল কোন দলটা? যাদেরকে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করতে হয় পেটের ভাতের জন্য। রূপকথা না? এই দলটার আট জন এসেছে একটা গ্রাম থেকে, নেত্রকোনার কলসিন্দুর গ্রাম, যেখানে অদ্ভুত ভাবে মেয়েরা দারুণ ফুটবল খেলে। যাদের নিয়ে কয়েক বছর আগে তৈরি করা হয় একটা প্রতিবেদন, যেখানে তাঁদের চাওয়া কি জানতে চাইলে মেয়েরা বলে ভাল করে খাওয়া! এক বেলা ভাল করে খাওয়ায় দিয়েন!! কারা আমাদের সাফল্যের মুকুট এনে দিয়েছে বুঝা যাচ্ছে? পাঁচজনের বাড়ি পার্বত্য চট্টগ্রামে। তাঁদের তো আরও সমস্যা। কোন কিছুরই স্বীকৃতি নাই। পাহাড়িদের তো মানুষই মনে করে না আমাদের সভ্য সুন্দরেরা। তাঁদের নাই ঘর বাড়ি, তাঁরা গেছে ফুটবল খেলতে! এই সব সমস্যার পরে আমাদের ঐতিহাসিক আদর্শ নারী বিরোধীরা তো আছেই, যারা প্রতিনিয়ত অশ্লীল, পাপ, রসাতলে গেল সমাজ বলে চিৎকার করছে। এদেরকে লাথি মেরে এগিয়ে যাওয়া, শুধু যাওয়া না, চ্যাম্পিয়ন হওয়া এইটার সাথে কিসের তুলনা দেওয়া যায়? আমার জানা নাই, সত্যিই জানা নাই। ... ...
পাকিস্তান আমলে বামপন্থি একটা সাংস্কৃতিক সংগঠন ছিল, নাম ক্রান্তি। ক্রান্তি দল একবার টাঙ্গাইলে গান গাইতে যায়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে সবাই মিলে হায়দার আকবর খান রনোকে বলে যে তারা মাওলানা ভাসানির সাথে দেখা করতে চায়। রনো সাহেব তাদের নিয়ে চলে যান সন্তোষে মাওলানা ভাসানির সাথে দেখা করতে। মাওলানাকে ঘিরে সবাই বসে আবার গান গাওয়া শুরু করে। মাওলানা মনোযোগ দিয়ে শুনে সব গুলা গান। পরে তিনি সবাইকে চা নাস্তা দিয়ে আপ্যায়ন করেন। গান নিয়েই আলোচনা চলতেছিল। আলোচনার এক পর্যায়ে ভাসানি তাদের বলেন, গান তো ভালই, মুশকিল হচ্ছে এই গান বুঝতে হলে তো কৃষকের বিএ পাস করতে হবে আর না হয় রনোকে যেতে সব জায়গায় এই গানের অর্থ বুঝিয়ে দিতে! এই উদাহরণটা দিলাম কারণ আমাদের প্রায় সব ক্ষেত্রেই এখনও একই অবস্থা। বিপ্লব করব কী। আমরা তো ভাষাই জানি না কৃষকের! প্রচুর প্রগতিশীল মানুষ, সৎ মানুষ, আক্ষরিক অর্থেই ভাল মানুষ, মানুষের ভাল চায় এমন মানুষ জানেই না সাধারণ মানুষের ভাষা! ঢাকা কেন্দ্রিক সব, এখন আরও বিপদ হচ্ছে অনলাইন বা ফেসবুক কেন্দ্রিক কাজকাম! মানুষ ভুলেই গেছে ফেসবুক বাংলাদেশ না। ফেসবুকের বাহিরে পুরো বাংলাদেশই পরে আছে, যাদের নিয়ে কারও কোন মাথা ব্যথা নাই। যারা এর বাহিরে কাজ করতে চায় তারা সাধারণ মানুষের ভাষাই বুঝে না, কাজ কী করবে? এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে কুসংস্কারে খাচ্ছে, ধর্মান্ধতা খাচ্ছে, অশিক্ষায় খাচ্ছে, অপসংস্কৃতি খাচ্ছে। আমাদের ঢাকা কেন্দ্রিক নেতৃত্ব শাহবাগে মানব বন্ধন করে কর্তব্য পালন করছে। আমরা এদিকে হারিয়ে যাচ্ছি অতলে। ... ...
সরকারেরও বুঝা উচিত সীমা যেন অতিক্রম না হয়। একটা পর্যায় গিয়ে হিতাহিত জ্ঞান শূন্য হয়ে যাবে মানুষ। ভাবার, চিন্তা করার ক্ষমতা এমনেই কম আমাদের। সেই সময় আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে যাবে। ইউক্রেন যুদ্ধ, আমেরিকার রাজনীতি, চীনের কূটনীতি, মধ্যপ্রাচ্যের ধর্ম কোনকিছুই মানুষ বুঝবে না। মানুষকে নিঃশ্বাস নিতে দিতে হবে, বাঁচার রাস্তা দিতে হবে। অন্যথায় মানুষের স্বভাবের কারণেই মানুষ ঘুরে দাঁড়াবে এবং প্রলয় ঘটিয়ে থামবে। তখন আর রক্ষা পাওয়া যাবে না। ... ...
বাংলাদেশে আমার হিসাবে দুইটা শ্রমিক ইউনিয়ন খুব শক্তিশালী। এক মোটর শ্রমিক ইউনিয়ন আরেক হচ্ছে গার্মেন্টস শ্রমিক ইউনিয়ন। এঁরা শক্ত করে দাবী আদায় করে বলে এঁদের নাম আমরা জানি। বাকিরা শ্রমিক না ধইঞ্চা তাও আমরা জানি না। আমার জীবনের খুব অল্প কিছুদিন স্পিনিং মিলে কাজ করার অভিজ্ঞতা হয়েছে। আমি দেখছি এঁদের কোন সারা শব্দ পুরো দেশে কোথাও নেই। আওয়ামীলীগ সরকার যখন প্রথম দফায় গার্মেন্টসদের বেতন বৃদ্ধি করল সেই সময় আমি নারায়ণগঞ্জে একটা স্পিনিং মিলে চাকরি করি। আমি দেখলাম সেই বেতন বৃদ্ধি এঁদের জীবনে কোন প্রভাব ফেলল না। তখন সম্ভবত সর্বনিম্ন বেতন নির্ধারণ করা হয়েছিল ছয় হাজার টাকা। আমি আমার ফ্লোরে অদক্ষ শ্রমিককে বেতন নিতে দেখছি দুই হাজার টাকা, দেড় হাজার টাকা করে! এবং গার্মেন্টস যখন শিশু শ্রম থেকে মুক্ত হয়ে গেছে প্রায় তখন আমি দেখছি স্পিনিং মিলে দশ বারো বছরের শিশুদের দিয়ে কাজ করাচ্ছে, বেতন মাসে এক হাজার টাকা! শিশুদের রাতের শিফটে কাজ করানো আমার পক্ষে সম্ভব না, শুধু মাত্র এই কারণে আমি চাকরি ছেড়ে চলে আসছিলাম। আমি জানি না এখন স্পিনিং মিলের পরিবেশ ক্যামন। খুব একটা পরিবর্তন হয়ে গেছে বলে মনে হয় না আমার। আমি যেটা বলতে চাচ্ছি কোনদিন কোথাও শুনি নাই স্পিনিং মিলের শ্রমিকেরা বেতন বৃদ্ধির জন্য আন্দোলনে নেমেছে। আর নামে নাই বলেই হয়ত আজও অন্ধ কুঠিরে সারাদিন কাজ করে বেতন পাচ্ছে তিন চার হাজার টাকা! কোনদিন এঁরা যদি রাস্তায় নামে আমি আশ্চর্য হব না। তবে আমি যেমন চা শ্রমিকদের কথা জেনে শিউরে উঠেছি, তেমনই তখনও অনেকেই আশ্চর্য হয়ে যাবে এঁদের জীবন কাহিনী শুনে। ... ...
আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করে বঙ্গন্ধুকে পয়গাম্বার বানানোর যে চেষ্টা করা হয় তার কোন দরকার নাই। তিনি মানুষ ছিলেন, কোন প্রেরিত পুরুষ ছিলেন না। তিনি এই বাংলার একদম মাটি থেক উঠে আসা মানুষ ছিলেন, কৃষক পরিবার থেকে উঠে, কোন প্রকার রাজনৈতিক ঐতিহ্য না থাকা সত্ত্বেও এই ভূখণ্ডের সকল রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। কিন্তু তিনি মানুষ ছিলেন এইটা আমরা যেন না ভুলে যাই। এত বছর পরে উনার ভুল ত্রুটি নিয়েও আলোচনা হোক, আমরা উনার অবিশ্বাস্য সব কৃতীর কথা জানি, এক রোখা ভঙ্গিতে সমস্ত চাপকে পিছনে ফেলে দেশকে ধরে রেখেছিলেন ধর্মনিরেপক্ষ হিসেবে। পেট্রো ডলারের প্রলোভন ছিল, উল্টা দিক থেকে ইজরাইলের মত দেশের তরফ থেকেও প্রলোভন ছিল। রাশিয়া হাত ধরলেও আমরা চলে যেতে পারতাম সম্পূর্ণ ভিন্ন এক দিকে। কোন সঠিক ছিল কোনটা ভুল ছিল এই সব নিয়ে আলোচনা না হলে ভবিষ্যতে বিপদেই পড়ব আমরা। ... ...
কুরবানি ঈদ আসলেই এগুলা মনে পরে এখন। মনে পরে আমাদের যখন কুরবানি দেওয়ার উপায় ছিল না তখনের কথা। আব্বা আম্মা যথাসাধ্য চেষ্টা করে যেতেন আমাদের, আমার যেন এর জন্য মন খারাপ না হয়। আমার যে খুব মন খারাপ হত তাও না, আবার মাঝেমধ্যে যে খারাপ একেবারেই লাগত না তাও না। রোজার ঈদের কষ্ট হচ্ছে নতুন কোন জামা কাপড়ই হয়ত জুটে নাই আমার আর কুরবানির ঈদের কষ্ট ছিল আমাদের কুরবানি দেওয়া হচ্ছে না এবার! সবই এখন মধুর স্মৃতি। দুঃখ গুলাও এখন মনে করে ক্যামন জানি সুখ পাওয়া যায়। কারণ হয়ত ওই সব স্মৃতির সাথে আব্বা আম্মা মিশে আছে, আমাদের বৃহৎ পরিবারের সকলেই মিশে আছে। ... ...
কিছুদিন আগে একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছি। আশির দশকে বেশ কিছু ভালো স্মৃতি। সেই টানে, হচ্ছে শুনে, সংস্কৃতি-র অনুষ্ঠানে। দুজন ভালো গায়ক গায়িকা গাওয়ার কথা। গান শুনলাম। মন ভরলো না। ইউ টিউবে সিডিতে শোনার ভালো লাগা থাকলো না।কিন্তু যা দেখে একটু বিস্মিত। উদ্দাম নাচ।প্রচণ্ড গরম। জায়গাটা খোলা এটাই ভরসা।বাংলা লোকগান হোক আর রবীন্দ্রসঙ্গীত-- নাচ উদ্দাম।বিয়ারের বোতল দেখলাম ডেলিভারি দিচ্ছে।এক তরুণীর সঙ্গে বন্ধুদের মিষ্টি বচসা।'আমিই কিন্তু ফোনে অর্ডার দিয়েছিলাম। তাই আমি আগে'।ডেলিভারি বয়কে জিজ্ঞেস করে জানলাম, নরম উষ্ণ সব পানীয়ই আজকাল ফোন করে মেলে। হাজার হাজার তরুণ তরুণী।অনেকেই বসে শুনছিলেন।হাজার খানেক উদ্দাম নাচে। উন্মত্ত গরমে। আর এইসব কায়দার আলো।তার তাপও কম নয়।মঞ্চের একদম কাছে শত শত নৃত্যল ... ...
#পথ_চলিতে ১শরীরটা সুবিধার নয়। কিন্তু সে নিয়ে কাঁহাতক আর বিলাপ করা যায়। গতকাল এক অনুজপ্রতিম দার্শনিকের সান্নিধ্যে চমৎকার কেটেছে। তাঁর মা শক্তি কর ভৌমিক চমৎকার লেখেন। আমার প্রিয় দার্শনিক বলেন খুব সুন্দর। পুরো মাথা ঘুরিয়ে দেবেন, বিপরীত যুক্তি ও তথ্য দিয়ে। কিন্তু লেখা নৈব নৈব চ।আপাতত শুনেই মুক্তি।তবে একটা লাভ হয়েছে, চমৎকার সিঁদল খেয়েছি। বাড়তি পাওনা মনে রাখার মতো, এঁচোড় রান্না। গাছ পাঁঠা যে কেন বলা হয়, টের পেলুম। আজ সকালে একটা বৈঠক সেরে বিকেলে মানিকতলা খালপাড়ে। পড়াতে। ইচ্ছে ছিল প্রাচ্য নাট্যদলের 'পোস্টমাস্টার' দেখার। বন্ধু সুজন বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়াও অংশুমান ভৌমিক, অর্ঘ্য মুখোপাধ্যায়দের আড্ডাটাও হলো না।তবে আজ পাঠশালায় মন ভরিয়ে দিল কয়েকজন।বহুদিনের ... ...
... ভারতের কর্নাটকে হিজাব বিতর্কের পর থেকেই এপারে মৌলবাদী গোষ্ঠি পাল্টা আঘাতের জন্য মুখিয়ে ছিলেন। আর কিছুদিন আগেই দুর্গা পূজাকে কেন্দ্র করে ছক কাটার মৌলবাদী নকশায় একের পর এক মন্দির ও মণ্ডপ পুড়েছে। হিন্দুদের ঘর-বাড়ি-ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন দেওয়া হয়েছে। খুন হয়েছেন বেশ কয়েকজন।... ... ...
...পথে পথে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হত্যাযজ্ঞ চোখে পড়ে। এদিক-সেদিক আগুনে পোড়া, ভাঙাচোরা ঘরবাড়ি, ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল লাশ আর লাশ। নদীতেও ভাসছিল অসংখ্য মৃতদেহ। পুরো ঢাকা শহর তখন যেনো এক মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে।... ... ...